কিভাবে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করে সফল হওয়া যায় সেরা ৯টি সূত্র

এছাড়া ছাড়াও কিভাবে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করে সফল হওয়া যায় সেরা ৯টি সূত্র সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এমন একটি মার্কেটিং, যার মাধ্যমে আপনি আপনার ব্যবসাকে সহজেই অনেক ক্লায়েন্টের কাছে প্রচার করতে পারবেন এবং আপনার পণ্যও সেবা বিক্রয় করতে পারবেন। এজন্য আপনার অনেক ধৈর্য ও পরিশ্রম দরকার।

এছাড়া নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা রয়েছে। তাই নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য আর্টিকেলটি গুরুত্ব সহকারে পড়ুন এবং উপকৃত হন।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এমন একটি মার্কেটিংকে বোঝায়। সেটা হল রেফারেল মার্কেটিং। এই মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি কোন কোম্পানির পণ্য বা সেবা খুব সহজেই গ্রাহকের কাছে পৌঁছাতে পারবেন এবং বিক্রয় করতে পারবেন।

যার বিনিময়ে আপনি একটি কমিশন পাবেন। তবে এর জন্য অনেক ধৈর্য ও পরিশ্রম দরকার। বর্তমান বিশ্বে সকলেই নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর উপর নির্ভর করে অনেক সফলতা অর্জন করছে।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এমন একটি মার্কেটিংকে বোঝায়। সেটা হল রেফারেল মার্কেটিং। এই মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি কোন কোম্পানির পণ্য বা সেবা খুব সহজেই গ্রাহকের কাছে পৌঁছাতে পারবেন এবং বিক্রয় করতে পারবেন। যার বিনিময়ে আপনি একটি কমিশন পাবেন।

তবে এর জন্য অনেক ধৈর্য ও পরিশ্রম দরকার। যদি আপনি সঠিক ভাবে পরিশ্রম করতে না পারেন বা ধৈর্য ধরতে না পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি সফল হতে পারবেন না। তাই নেটওয়ার্ক মার্কেটিংএ সফল হওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে ধৈর্য এবং পরিশ্রম করতে হবে তবে আপনি সফল হতে পারবেন।

আপনি যে কোম্পানির হয়ে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর কাজ করবেন। সে কোম্পানির পণ্য সম্পর্কে আপনার সঠিক ধারনা থাকতে হবে এবং পণ্যের গুণগতমান ভালো থাকতে হবে।

 

এছাড়া সে কোম্পানির রিপোর্টেশন যেন ভালো হয় সে সম্পর্কেও আপনার ধারণা নিতে হবে এবং কোম্পানির লেনদেন কেমন সে সম্পর্কেও আপনার যথেষ্ট জ্ঞান থাকতে হবে।

তবেই আপনি সঠিকভাবে কাজ করে ভালো মানের টাকা আয় করতে পারবেন। এর জন্য কোম্পানি নির্বাচন একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে।

আপনি যে পণ্য নিয়ে কাজ করবেন সে পণ্য সম্পর্কে আপনার সঠিক ধারণা থাকতে হবে। অর্থাৎ আপনি যে পণ্য নিয়ে কাজ করবেন সে পণ্য নিজে ব্যবহার করবেন এতে আপনার আত্মবিশ্বাস জন্মাবে এবংপণ্য সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকবে। 

যা আপনি কাস্টমারের কাছে সঠিকভাবে আত্মবিশ্বাসের সহিত সে পণ্য সম্পর্কে বাজারজাত করতে পারবেন সহজেই।

লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ ছাড়া আপনি কোন কাজ সঠিকভাবে করতে পারবেন না। এজন্য আপনাকে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করতে হবে। অর্থাৎ আপনি যে পণ্য নিয়ে কাজ করবেন সে পণ্যের জন্য আপনার প্রতিদিন একটি লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে এবং সেই লক্ষ্য অনুযায়ী আপনাকে কাজ করে যেতে হবে।

যদি আপনি ধৈর্য ও পরিশ্রম অনুযায়ী সে কাজটা করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি সফল হবেন। এজন্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে।

আপনি যখন নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করবেন এর জন্য আপনাকে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সম্পর্কে অবশ্যই দক্ষ থাকতে হবে। এজন্য আপনাকে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে।

এছাড়া আপনার একটি শক্তিশালী টিম থাকবে যার মাধ্যমে আপনি আপনার নেটওয়ার্ক মার্কেটিংটা খুব সহজেই করতে পারবেন। এ জন্য দক্ষ টিম খুবই গুরুত্বপূর্ণ নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে।

বর্তমান সময়ে ডিজিটাল সেক্টর ছাড়া কোন মার্কেটিংয়ে খুব সহজেই সফল করা সম্ভব নয়। তাই আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকতে হবে এবং ডিজিটাল মার্কেটিং করে আপনি খুব সহজেই সফলতা অর্জন করতে পারবেন।

 

এজন্য আপনাকে ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল পারফর্ম ব্যবহার করে আপনি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর কাজ করে সফলতা অর্জন করতে পারবেন।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করার জন্য অবশ্যই আপনাকে নেতৃত্ব দেওয়ার দক্ষতা থাকতে হবে। কারণ কোন ভাবে আপনি একা সফল হতে পারবেন না।

এজন্য আপনার একটি টিম থাকবে এবং সেই টিমকে সঠিকভাবে নেতৃত্ব দিতে হবে এবং তাদেরকে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দেওয়ার মন মানসিকতা আপনার থাকতে হবে। তবে আপনি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করে সফল হতে পারবেন।

আপনি যদি সঠিকভাবে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই অনেক ধৈর্যশীল হতে হবে এবং সেই সাথে অনেক পরিশ্রম করতে হবে।

সফলতা খুব সহজে পাওয়া যায় না এর জন্য অনেক ধৈর্যের দরকার। আপনি যদি সঠিকভাবে ধৈর্য ও পরিশ্রম নিয়ে এগিয়ে যান অবশ্যই আপনি সফল হতে পারবেন। তাই ধৈর্য পরিশ্রমটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

যে কাজই করুন না কেন সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে আপনার পার্টিদের সাথে সুসম্পর্ক তৈরি করতে হবে। কারণ এই সম্পর্কই আপনার ব্যবসাকে বিস্তার করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

 

এছাড়াও আপনাকে মাঝে মাঝে ফলোআপ করতে হবে। তাই সফলতা অর্জনের জন্য সম্পর্ক তৈরি করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

যে কোন ব্যবসা করার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে সৎ থাকতে হবে। আপনি যদি সৎ না থাকেন কোন ব্যবসায় আপনি দীর্ঘমেয়াদি করতে পারবেন না সেটা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং হোক আর যে মার্কেটিং হোক না কেন।

এ জন্য আপনাকে অবশ্যই সৎ থাকতে হবে এবং কোনোভাবে কারো সাথে কোন প্রতারণা করা যাবে না। তাই আপনার সফলতা অর্জনের জন্য অবশ্যই আপনাকে সৎ থাকতে হবে।

বর্তমান সময়ে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং দিন দিন অনেক অগ্রসর হচ্ছে। বেশিরভাগ কোম্পানিগুলোই এখন নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর মাধ্যমে তাদের পণ্য বিক্রয় বা সেল করে থাকে।

এই নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করে অনেকে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছে ,এজন্য অনেক ধৈর্য ও পরিশ্রমের দরকার। আপনি যদি সঠিকভাবে ধৈর্য ও পরিশ্রম নিয়ে এগিয়ে যান তাহলে আপনি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করার জন্য আপনার নিজস্ব কোন কোম্পানি লাগবে না। আপনি যে কোন কোম্পানির হয়ে কাজ করে সেই কোম্পানির পণ্য বা সেবা গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেবেন। সেই গ্রাহকরা যখন সেখান থেকে সে পণ্য বা সেবা ক্রয় করবে সেখান থেকে আপনি একটি কমিশন পাবেন।

আপনি এই কোম্পানিতে অন্যান্য ব্যক্তিদের কেউ নিয়োগ দিতে পারবেন এবং তারা সেখান থেকে যে আয় করবে সেটারও কমিশন আপনি পাবেন। তাই নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করার জন্য শুধু আপনি একা কাজ করলেই যে ইনকাম করবেন তা না।

আপনি অন্যান্য লোকের মাধ্যমে তারা যে কাজটি করবে এবং সে কাজের বিনিময়ে তারা কমিশন পাবে। সেই কমিশনের থেকে আপনিও একটি কমিশন পাবেন অর্থাৎ আপনি যত প্রসারতা লাভ করতে পারবেন তত আপনি টাকা আয় করতে পারবেন।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করতে হলে অবশ্যই আপনাকে একটি ভালো মানের ট্রেনিং প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করতে হবে। আপনি সঠিকভাবে ট্রেনিং করে যদি সেই মোতাবেক এগোতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করে সফল হতে পারবেন। আসুন আমরা জেনে নেই, নেটওয়ার্ক মার্কেটিং ট্রেনিং কেন এতটা গুরুত্বপূর্ণ।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করার জন্য অবশ্যই আপনার মন মানসিকতা পজিটিভ থাকতে হবে এবং দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন আনতে হবে। কোনমতেই আপনি নেতিবাচক চিন্তা করতে পারবেন না।

আপনি যে কোম্পানির পণ্য নিয়ে কাজ করুন না কেন সে কোম্পানি পণ্য সম্পর্কে আপনার সঠিক জ্ঞান থাকতে হবে।

পণ্য বা সেবা বিক্রয় করার জন্য অবশ্যই আপনার যোগাযোগ দক্ষতা টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আপনি আপনার যোগাযোগ গ্রাহকের সাথে যত ভালো রাখবেন তত আপনার পণ্য বিক্রয় বৃদ্ধি পাবে।

এটা নির্ভর করে আপনার কথাবার্তা, আচার-আচরণ এবং আপনি কিভাবে সেবা প্রদান করছেন তার ওপর। তাই যোগাযোগ দক্ষতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর জন্য।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করার জন্য অবশ্যই আপনাকে নতুন লোক নিয়োগ দিতে হবে। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের ডিস্ট্রিবিউটর নিয়োগ দিতে হবে সে সম্পর্কে আপনার প্রয়োজনীয় জ্ঞান থাকতে হবে। এছাড়া আপনি যে পণ্য বা বিক্রয় করবেন সে সম্পর্কে আপনার সঠিক ধারণা থাকতে হবে। 

এগুলো একমাত্র আপনি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে খুব ভালো হবে বুঝতে পারবেন। তাইনেটওয়ার্ক মার্কেটিং ট্রেনিং টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করার জন্য।

আপনি যেহেতু নেটওয়ার্ক মার্কেটিংয়ের কাজ করবেন। এজন্য অবশ্যই আপনাকে অনলাইন মার্কেটিং সম্পর্কে সঠিক ধরনের জ্ঞান থাকতে হবে।

 যেমন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আপনি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করে আপনি আপনার পণ্য খুব সহজেই বিক্রয় করতে পারবেন। 

এজন্য আপনার অনলাইন মার্কেটিং সম্পর্কেও সঠিক ধরনের দক্ষতা থাকতে হবে। এজন্য নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর ট্রেনিং করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করার জন্য অবশ্যই আপনাকে অনেক সময় ও পরিশ্রম করতে হবে। এ সম্পর্কে আপনার অনেক জ্ঞান অর্জন করতে হবে। প্রতিদিন ১ থেক ২ ঘন্টা আপনাকে এর পিছনে সময় দিতে হবে।

এছাড়া বিভিন্ন লিডারদের নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর বই পড়তে হবে। এবং সেখান থেকে প্রয়োজনীয় জ্ঞান আপনাকে অর্জন করতে হবে। সে অনুযায়ী আপনাকে এগিয়ে যেতে হবে তবে আপনি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করে সফলভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারবেন এবং ভালো মানের টাকা আয় করতে পারবেন।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর জন্য সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে এখানে আপনি স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবেন যার বাধা ধরা কোন নিয়ম নেই। এছাড়া নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এ অনেক ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে সে সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

আপনি কম বিনিয়োগের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং শুরু করতে পারেন এর জন্য বড় ধরনের পুঁজি লাগে না।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা। আপনি আপনার ইচ্ছামত কাজ করতে পারবেন অর্থাৎ এক কথায় নিজের বস আপনি নিজেই। আপনি নিজেকে যেভাবে পরিচালনা করবেন আপনার ব্যবসা সেভাবে পরিচালিত হবে। তাই নেটওয়ার্ক মার্কেটিং হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা।

আপনি যদি একটি ভালো টিম গঠন করতে পারেন তাহলে আপনি সেখান থেকে প্যাসিভ ইনকাম করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনার টিম যতদিন পর্যন্ত পণ্য বা সেবা বিক্রয় করবে সেখান থেকে আপনি একটি কমিশন আজীবন পেতে থাকবেন। তাই নেটওয়ার্ক মার্কেটিং হচ্ছে একটি প্যাসিভ ইনকামের ভালো পন্থা।

আপনি যদি সঠিকভাবে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করতে পারেন এবং আপনি যে কোম্পানি হয়ে কাজ করবেন। সে কোম্পানির লক্ষ্যমাত্রা যদি সঠিকভাবে পূরণ করতে পারেন। তাহলে আপনি সেখান থেকে পুরস্কৃত হবেন। এছাড়াও আপনি বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা সেখান থেকে পাবেন।

আপনি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করে যে পণ্য বা সেবা বিক্রয় করবেন এর মাধ্যমে আপনি একজন সফল উদ্যোক্তা হতে পারবেন।অর্থাৎ আপনি সে পণ্যের মালিক অর্থাৎ আপনি যা করবেন তাই হবে। সেটা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার উপর তাই সফল উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য নেটওয়ার্ক মার্কেটিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

এছাড়াও নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করে আরো বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা পেতে পারেন । শুধু আপনাকে উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে এবং সঠিক সময় ও শ্রম দিতে হবে। তবে আপনি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করে অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা অর্জন করতে পারবেন।

অবশেষে বলতে পারি আপনারা আমার এই আর্টিকেলটি খুব মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং পড়ার পরে জানতে পেরেছেন। কিভাবে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করে সফল হওয়া যায় সেরা ৯টি সূত্র সম্পর্কে। আশা করি উপকৃত হয়েছেন।

তাই আমার এই আর্টিকেলটি পড়ার পড়ে যদি আপনাদের একটুও ভালো লেগে থাকে। আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিবেন হয়তো তারাও উপকৃত হবে।

ধন্যবাদ।